Powered By Blogger

শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৬

একটা .com ডোমেইন কিনবেন ভাঁবছেন? তাহলে জেনে নিন ডোমেইন কেনার আগে যে বিষয়গুলো জানা জরূরী ।


আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন? আমিও আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি, আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আপনি যদি কোথাও থেকে ডোমেইন কিনতে চান তাহলে Domain কেনার আগে যে সব বিষয় ভেবে দেখবেন : প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত কারনে ওয়েব সাইটের প্রয়োজন হয়। না বুঝে Domain ক্রয় করার ফলে আপনি পরর্বতি সময়ে আপনার প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করতে পারেন না ফলে অর্থও সময় দুই নষ্ট হয়।তাই Domain ক্রয় করার আগে ভালোভাবে জেনে নিবেন ।
এবার জেনে নিন নিজস্ব বা টাকার বিনিময়ে ডোমেইন হোষ্টিং সংগ্রহের পূর্বে অবশ্যই অনুসরনীয় দশটি সাবধানতা।
১. ডোমেইন হচ্ছে আপনার সাইটের পরিচয় অতএব সবদিক ভেবে চিন্তে সুন্দর একটি নাম সিলেক্ট করুন। এসইও নির্ভর কিছু করতে চাইলে কিওয়ার্ডকে গুরুত্ব দিয়ে নাম বাছাই করুন।
২. আপনি যে নামটি বাছাই করেছেন সেটি ফাঁকা আছে কিনা এখান থেকে দেখে নিন। কেননা একটি ডোমেইন নেইম সমগ্র বিশ্বে একজনই নিতে পারবে।
৩. আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে ডোমেইনটি কিনবেন তাদের সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিন।
কেননা ডোমেইন কিনে প্রতারিত
হয়েছেন এমন ঘটনা এখন আর বিরল নয়।
৪. ডোমেইন এর দাম একটা চিন্তার বিষয়। খুব কম হলেও যেমন সন্দেহপূর্ন তেমনি অনেক চড়া দামে সাধারন ডোমেইন কেনাটাও এক ধরনের বোকামি। বর্তমানে ডোমেইনের চলমান মূল্য হচ্ছে ১০-১১ ডলার বা বাংলাদেশী ৮০০-৯০০ টাকা।
৫. ডোমেইন কেনার সময় রেজিষ্ট্রেশন যেন আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।
৬. যাদের কাছ থেকে ডোমেইন নিলেন তাদের থেকে একটি ক্যাশমেমো সরাসরি কিংবা মেইলে নিয়ে নিন। মেইলে নিলে মেইলটি অবশ্যই সেইভ রাখুন। (এটি নিলে উপকার আছে, অথবা না নিলেও তেমন ক্ষতি নেই)
৭. ডোমেইন হোষ্টিং কিনলে আপনাকে হয়তো শুধুমাত্র হোষ্টিং এর সিপ্যানেল দেয়া হবে অথচ আমরা পাব ডোমেইন এবং হোষ্টিং এর জন্য আলাদা আলাদা দুটি সিপ্যানেল।
৮. যার কাছ থেকে ডোমেইন নিবেন আগে জেনে নিন সে আপনাকে ডোমেইনের ফুল কন্টোল দিবে কিনা? যদি না দেয় তাহলে তার কাছ থেকে ডোমেইন নিবেন না।
৯. ডোমেইন সিপ্যানেল ছাড়া ডোমেইন ক্রয় করা এক ধরনের বোকামি। ধরুন, আপনি যার কাছ থেকে ডোমেইন কিনলেন কিছুদিন পরে সে ব্যবসা বন্ধ করে দিল বা তার সাথে আপনার কোন কিছু নিয়ে দ্বন্দ হল এখন আপনি কিভাবে আপনার সাইটটি সেইভ করবেন। ডোমেইন সিপ্যানেল ছাড়া কেউই আপনাকে সাহায্য পাবেন না।
১০. ভেরিফিকেশন সিষ্টেম থাকলে অবশ্যই ডোমেইন কেনার ১৫ দিনের মধ্যে মেইলের মাধ্যমে ভেরিফাই করে নিন। এরপর যদি সম্ভব হয় ডোমেইন এর প্রাইভেসি প্রোটেকশন এনাবল করে রাখুন।
(যেটা বর্তমানে অধিকাংশ কোম্পানি 3-15 ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে, কিন্তু আমরা বর্তমানে সাভিসটি ফ্রি দিচ্ছি) ১১. ডোমেইন ও হোষ্টিং এর সিপ্যানেলে লগইন করে দেখুন আপনাকে যা যা দেওয়ার কথা ছিল সব ঠিকমত পেয়েছেন কিনা।
১২. ডোমেইন সহজে মনে রাখা রাখা যায়, এমন হতে হবে ১৩. ডোমেইনকে .com প্রাধান্য দেয়া ভালো।
১৪.ডোমেইন যথা সাধ্য ছোট রাখার চেষ্টা করতে হবে।
১৫. কোনো ট্রেডমার্ক ওয়েবসাইটের নামের সাথে মিলে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
যেমন ঃ facebookbd, googleinfo, applebd ইত্যাদি ।
১৬. ডোমেইন নেম কেমন হবে: মানুষ ডোমেইন মানেই ডট কমকে মনে করে থাকে। তাই সব সময় ডট কমকেই প্রাধান্য দিতে হবে।
সহজে মনে রাখা যায়, সহজে বানান করা যায়, শ্রুতিমধুর হয়, উদ্ভদ কোনো ডোমেইন পছন্দ করে পাঠকে ভড়কে দেবার প্রয়োজন নেই।
ডোমেইন যথা সাধ্য ছোট রাখার চেষ্টা করা।
১৭. ডোমেইন রেজিস্ট্রার পছন্দ করবেন যেভাবে: যেহেতু বাংলাদেশে পেপাল ও ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা নাই, সেহেতু বাংলাদেশি ডোমেইন রেজিস্ট্রার থেকেই কিনাটাই ভালো হবে, আবার সাপোর্টও ভালো পাওয়া যাবে। ডোমেইন কেনার আগে কয়েকটা রেজিস্ট্রারের তালিকা তৈরি করুন। তারপর তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
**** সবাইকে জিজ্ঞাসা করুন ডোমেইনের ফুল কন্ট্রোল প্রদান করে কি না। ফুল কন্ট্রোল ছাড়া ডোমেইন কিনবেন না।
ডোমেইনের দামের ব্যাপারে চিন্তা করুন। অনেকেই ২০০-৪০০ টাকায় ডোমেইন অফার করে থাকে।
এদের পরিহার করুন। কারন ICANN ডোমেইন নেম নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। তাদের ফি ১৮ সেন্ট আর .com এবং .net verisign এর মাধ্যমে রেজি করতে হয়। তাদের প্রাইস ৫০০-৬০০ টাকার উপরে। তাই বাংলাদেশি রিসেলাররা কিভাবে এই টাকায় দিবে চিন্তা করুন। (তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন কোম্পানি অফার করে, তখন নিজে কিছুটা লচ করে হলেও কাষ্টোমার বৃদ্ধির জন্য কম দামে ডোমেইন দেয়, যাই হোক ডোমেইনের ফুল কন্টোল আপনাকে দিতে হবে) *** কমদামে ডোমেইন কিনে পরে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা বেশি।
যেমন- রিনিউ করার সময় আপনার কাছ থেকে বেশি টাকা দাবী করা হতে পারে। অথবা সাইট জনপ্রিয় হলে ডোমেইনটি হাইজেক করা হতে পারে।
১৮ .ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল: আমাদের দেশে অনেক ডোমেইন প্রভাইডার আছেন যারা আপনাকে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল দিবেনা কিন্তু ডোমেইন এর ক্ষেত্রে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। আপনি পরবর্তীতে ডোমেইন ট্রান্সফার করতে আপনার ডোমেইন কন্ট্রোল লাগবে। অনেকেই এর প্রয়োজনীয়তা মনে করেনা কিন্তু এর প্রয়োজনীয়তা অনেক।
কোথা থেকে ডোমেইন কিনবেন?
যেখান থেকেই ডোমেইন কিনেন না কেন কেনার আগে যে বিষয় গুল ভালো ভাবে জেনে নিবেন – ১.ডোমেইন রেজিস্ট্রশন ফি, ২.প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক আবস্থা, ৩.কন্ট্রোল প্যানেল , ৪. প্রতিষ্ঠানটি ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল আপনাকে দিবে কিনা? ৫.পরবর্তীতে অন্য কোথাও ট্রান্সফার করে নেয়া যাবে কিনা? উপরের বিষয় গুলো বিবেচনা করে যে কেউ ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে Domain ক্রয় করতে পারেন।
ডোমেইন কেনার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে godaddy.com networksolution,namecheap এখান থেকে কিনলে যদিও দাম একটু বেশি( godaddy.com ) পরবে তাতেও ভালো কারন ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল আপনার কাছেই থাকবে।
তবে আমাদের দেশ থেকে ডোমেইন কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে পেপাল । বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক ডোমেইন রেজিস্টারার রয়েছে আপনি চাইলে তাদের কাছ থেকেও ডোমেইন কিনতে পারেন । তবে অনেকে কম দামে (৪০০-৫০০) ডোমেইন বিক্রয় করার কথা বলে , তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন কারন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল দেয়না । আবার রিনিউ করতে গেলে দিগুন বা তার চেয়েও বেশি টাকা দাবি করে ।
চাইলে আমাদের কাছ থেকেও ডোমেইন ক্রায় করতে পারেন, আমরা ফুল কন্টোল দেই: 01720537846 (আমাদের পেমেন্ট ব্যবস্থা: Bkash, DBBL Mobile Banking, DBBL Bank, mCash.
এছাড়া আমাদের দেশেও অনেক ভালো ডোমেইন ও হোস্টিং প্রভাইডার রয়েছে।

একটা .com ডোমেইন কিনবেন ভাঁবছেন? তাহলে জেনে নিন ডোমেইন কেনার আগে যে বিষয়গুলো জানা জরূরী ।


আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন? আমিও আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি, আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আপনি যদি কোথাও থেকে ডোমেইন কিনতে চান তাহলে Domain কেনার আগে যে সব বিষয় ভেবে দেখবেন : প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তিগত কারনে ওয়েব সাইটের প্রয়োজন হয়। না বুঝে Domain ক্রয় করার ফলে আপনি পরর্বতি সময়ে আপনার প্রয়োজন অনুসারে ব্যবহার করতে পারেন না ফলে অর্থও সময় দুই নষ্ট হয়।তাই Domain ক্রয় করার আগে ভালোভাবে জেনে নিবেন ।
এবার জেনে নিন নিজস্ব বা টাকার বিনিময়ে ডোমেইন হোষ্টিং সংগ্রহের পূর্বে অবশ্যই অনুসরনীয় দশটি সাবধানতা।
১. ডোমেইন হচ্ছে আপনার সাইটের পরিচয় অতএব সবদিক ভেবে চিন্তে সুন্দর একটি নাম সিলেক্ট করুন। এসইও নির্ভর কিছু করতে চাইলে কিওয়ার্ডকে গুরুত্ব দিয়ে নাম বাছাই করুন।
২. আপনি যে নামটি বাছাই করেছেন সেটি ফাঁকা আছে কিনা এখান থেকে দেখে নিন। কেননা একটি ডোমেইন নেইম সমগ্র বিশ্বে একজনই নিতে পারবে।
৩. আপনি যে প্রতিষ্ঠান থেকে ডোমেইনটি কিনবেন তাদের সম্পর্কে ভালভাবে জেনে নিন।
কেননা ডোমেইন কিনে প্রতারিত
হয়েছেন এমন ঘটনা এখন আর বিরল নয়।
৪. ডোমেইন এর দাম একটা চিন্তার বিষয়। খুব কম হলেও যেমন সন্দেহপূর্ন তেমনি অনেক চড়া দামে সাধারন ডোমেইন কেনাটাও এক ধরনের বোকামি। বর্তমানে ডোমেইনের চলমান মূল্য হচ্ছে ১০-১১ ডলার বা বাংলাদেশী ৮০০-৯০০ টাকা।
৫. ডোমেইন কেনার সময় রেজিষ্ট্রেশন যেন আপনার নাম, ঠিকানা দিয়ে হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন।
৬. যাদের কাছ থেকে ডোমেইন নিলেন তাদের থেকে একটি ক্যাশমেমো সরাসরি কিংবা মেইলে নিয়ে নিন। মেইলে নিলে মেইলটি অবশ্যই সেইভ রাখুন। (এটি নিলে উপকার আছে, অথবা না নিলেও তেমন ক্ষতি নেই)
৭. ডোমেইন হোষ্টিং কিনলে আপনাকে হয়তো শুধুমাত্র হোষ্টিং এর সিপ্যানেল দেয়া হবে অথচ আমরা পাব ডোমেইন এবং হোষ্টিং এর জন্য আলাদা আলাদা দুটি সিপ্যানেল।
৮. যার কাছ থেকে ডোমেইন নিবেন আগে জেনে নিন সে আপনাকে ডোমেইনের ফুল কন্টোল দিবে কিনা? যদি না দেয় তাহলে তার কাছ থেকে ডোমেইন নিবেন না।
৯. ডোমেইন সিপ্যানেল ছাড়া ডোমেইন ক্রয় করা এক ধরনের বোকামি। ধরুন, আপনি যার কাছ থেকে ডোমেইন কিনলেন কিছুদিন পরে সে ব্যবসা বন্ধ করে দিল বা তার সাথে আপনার কোন কিছু নিয়ে দ্বন্দ হল এখন আপনি কিভাবে আপনার সাইটটি সেইভ করবেন। ডোমেইন সিপ্যানেল ছাড়া কেউই আপনাকে সাহায্য পাবেন না।
১০. ভেরিফিকেশন সিষ্টেম থাকলে অবশ্যই ডোমেইন কেনার ১৫ দিনের মধ্যে মেইলের মাধ্যমে ভেরিফাই করে নিন। এরপর যদি সম্ভব হয় ডোমেইন এর প্রাইভেসি প্রোটেকশন এনাবল করে রাখুন।
(যেটা বর্তমানে অধিকাংশ কোম্পানি 3-15 ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে, কিন্তু আমরা বর্তমানে সাভিসটি ফ্রি দিচ্ছি) ১১. ডোমেইন ও হোষ্টিং এর সিপ্যানেলে লগইন করে দেখুন আপনাকে যা যা দেওয়ার কথা ছিল সব ঠিকমত পেয়েছেন কিনা।
১২. ডোমেইন সহজে মনে রাখা রাখা যায়, এমন হতে হবে ১৩. ডোমেইনকে .com প্রাধান্য দেয়া ভালো।
১৪.ডোমেইন যথা সাধ্য ছোট রাখার চেষ্টা করতে হবে।
১৫. কোনো ট্রেডমার্ক ওয়েবসাইটের নামের সাথে মিলে না যায় সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
যেমন ঃ facebookbd, googleinfo, applebd ইত্যাদি ।
১৬. ডোমেইন নেম কেমন হবে: মানুষ ডোমেইন মানেই ডট কমকে মনে করে থাকে। তাই সব সময় ডট কমকেই প্রাধান্য দিতে হবে।
সহজে মনে রাখা যায়, সহজে বানান করা যায়, শ্রুতিমধুর হয়, উদ্ভদ কোনো ডোমেইন পছন্দ করে পাঠকে ভড়কে দেবার প্রয়োজন নেই।
ডোমেইন যথা সাধ্য ছোট রাখার চেষ্টা করা।
১৭. ডোমেইন রেজিস্ট্রার পছন্দ করবেন যেভাবে: যেহেতু বাংলাদেশে পেপাল ও ক্রেডিট কার্ড এর সুবিধা নাই, সেহেতু বাংলাদেশি ডোমেইন রেজিস্ট্রার থেকেই কিনাটাই ভালো হবে, আবার সাপোর্টও ভালো পাওয়া যাবে। ডোমেইন কেনার আগে কয়েকটা রেজিস্ট্রারের তালিকা তৈরি করুন। তারপর তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
**** সবাইকে জিজ্ঞাসা করুন ডোমেইনের ফুল কন্ট্রোল প্রদান করে কি না। ফুল কন্ট্রোল ছাড়া ডোমেইন কিনবেন না।
ডোমেইনের দামের ব্যাপারে চিন্তা করুন। অনেকেই ২০০-৪০০ টাকায় ডোমেইন অফার করে থাকে।
এদের পরিহার করুন। কারন ICANN ডোমেইন নেম নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। তাদের ফি ১৮ সেন্ট আর .com এবং .net verisign এর মাধ্যমে রেজি করতে হয়। তাদের প্রাইস ৫০০-৬০০ টাকার উপরে। তাই বাংলাদেশি রিসেলাররা কিভাবে এই টাকায় দিবে চিন্তা করুন। (তবে মাঝে মাঝে বিভিন্ন কোম্পানি অফার করে, তখন নিজে কিছুটা লচ করে হলেও কাষ্টোমার বৃদ্ধির জন্য কম দামে ডোমেইন দেয়, যাই হোক ডোমেইনের ফুল কন্টোল আপনাকে দিতে হবে) *** কমদামে ডোমেইন কিনে পরে প্রতারিত হওয়ার সম্ভবনা বেশি।
যেমন- রিনিউ করার সময় আপনার কাছ থেকে বেশি টাকা দাবী করা হতে পারে। অথবা সাইট জনপ্রিয় হলে ডোমেইনটি হাইজেক করা হতে পারে।
১৮ .ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল: আমাদের দেশে অনেক ডোমেইন প্রভাইডার আছেন যারা আপনাকে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল দিবেনা কিন্তু ডোমেইন এর ক্ষেত্রে ডোমেইন কন্ট্রোল প্যানেল অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। আপনি পরবর্তীতে ডোমেইন ট্রান্সফার করতে আপনার ডোমেইন কন্ট্রোল লাগবে। অনেকেই এর প্রয়োজনীয়তা মনে করেনা কিন্তু এর প্রয়োজনীয়তা অনেক।
কোথা থেকে ডোমেইন কিনবেন?
যেখান থেকেই ডোমেইন কিনেন না কেন কেনার আগে যে বিষয় গুল ভালো ভাবে জেনে নিবেন – ১.ডোমেইন রেজিস্ট্রশন ফি, ২.প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক আবস্থা, ৩.কন্ট্রোল প্যানেল , ৪. প্রতিষ্ঠানটি ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল আপনাকে দিবে কিনা? ৫.পরবর্তীতে অন্য কোথাও ট্রান্সফার করে নেয়া যাবে কিনা? উপরের বিষয় গুলো বিবেচনা করে যে কেউ ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে Domain ক্রয় করতে পারেন।
ডোমেইন কেনার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট হচ্ছে godaddy.com networksolution,namecheap এখান থেকে কিনলে যদিও দাম একটু বেশি( godaddy.com ) পরবে তাতেও ভালো কারন ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল আপনার কাছেই থাকবে।
তবে আমাদের দেশ থেকে ডোমেইন কেনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে পেপাল । বর্তমানে আমাদের দেশে অনেক ডোমেইন রেজিস্টারার রয়েছে আপনি চাইলে তাদের কাছ থেকেও ডোমেইন কিনতে পারেন । তবে অনেকে কম দামে (৪০০-৫০০) ডোমেইন বিক্রয় করার কথা বলে , তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন কারন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ডোমেইন এর পুরো কন্ট্রোল দেয়না । আবার রিনিউ করতে গেলে দিগুন বা তার চেয়েও বেশি টাকা দাবি করে ।
চাইলে আমাদের কাছ থেকেও ডোমেইন ক্রায় করতে পারেন, আমরা ফুল কন্টোল দেই: 01720537846 (আমাদের পেমেন্ট ব্যবস্থা: Bkash, DBBL Mobile Banking, DBBL Bank, mCash.
এছাড়া আমাদের দেশেও অনেক ভালো ডোমেইন ও হোস্টিং প্রভাইডার রয়েছে।

শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১৬

সহজে মাসে ৫০-১০০ ডলার ইনকাম করুন । দিনে ২০ মিনিট কাজ করে।।

সহজে মাসে ৫০-১০০ ডলার ইনকাম করুন । দিনে ২০ মিনিট কাজ করে।।
আমি মাস তিনেক আগে একজনকে দেখলাম সে লিক্ন সর্ট্ (URL Short) করে প্রয় ৬০০ ডলার কামাইছে ৪ মাসে । । আমি তার রেফারেলে সেখানে রেজিট্রেসন করলাম ও বিভি্ন্ন লিক্ন গিয়ে sort করে অন্য ওয়েব জনপ্রিয় সাইটে বিভিন্ন বিষয় পোস্ট করে সেই পোস্টে sort লিক্ন গুলো দিয়ে দিলাম।সেদিন থেকে শুরু আজ তিনমাস পর আমার হাতে টাকা পেয়ে খুশিতে সবার প্রথম আপনাদের জানালাম। হাতে পেলাম মানে আমি এলার্ট্-পে থেকে চেক রিকুয়েস্ট করছিলাম সেই চেক পাওয়ার সাথে সাথে আমি ব্যাংকে গিয়া ভাঙ্গায়ে আনছি ।
প্রথমে আমি এই সাইটকে Scam বা প্রতারক মনে করে ছিলাম । পরে Google থেকে ইনফরমেশন নিলাম দেখলাম যে কোম্পানিটি খুব ভালো । তারা ঠিক মত টাকা দেয় কোন ২ নম্বরই করে না। তারা প্র্রতি সপ্তাহের সোমবারে টাকা যার যার একাউন্টে পাঠিয়ে দেয় । এখানে বলে রাখি মিনিমাম তারা ৫ ডলার হলে আপনার পে-প্যাল আথবা এলাট-পে তে প্রতি সোমবারে আটোমেটিক আপনার পে-প্যাল আথবা এলাট-পে তে পাঠিয়ে দেবে। প্রথমে আমার ৫ ডলার হতে ৭ দিন সময় লাগছে। পরে অবশ্য কম লাগছে।
আসলে এটি কাজ করে যদি কেউ তাদের সাইটে রেজিট্রেশন করে তখন তারা ইউজারদের URL SORT করার সুজোগ দেয় যদি কে উ যে কোন লিক্ন দেওয়া হয় তখন তারা একটি Sort Link দেয়। এই লিক্ন যে কোন ওয়েব সাইটে দিলে এবং লিঙ্ক Click একটি এড আসবে সেই এডটি তে Ad Skipped করলে আসল লিক্ন পওয়া যাবে। আমার মনে হয় খুব সহজ বিষয় ।
রেজিট্রেশন করতে এই আথবা গিয়ে করুন।তারপর কিছু জনপ্রিয় ওয়েব সাইট ঠিক করুন যেখানে আপনি sort url দিবেন । তারপর যে কোন মুভি,গান,চটি,গল্প বা যে কোন লিক্ন অথবা যে কোন ডাইনলোড লিক্ন কপি করে সাইটে গিয়ে উপরের ঘরে লিক্ন পেস্ট করে ‍Shrink চাপ দিন । তাহলো নতুন লিক্ন আপনাকে দেখাবে । আর এই লিক্ন যে কোন ওয়েব সাইটে বা কমেন্ট সেকশনে দিয়ে দিন। এই লিক্নে যে click করবে বা যত click পরবে ততো টাকা পাবেন। কারন এরকম আনেক পোস্ট আমি ফোরামে করছি ।সেখানে যে ডাউনলোড লিক্ন সেখানে কিল্ক করলো আমি টাকা পাই এবং কেউ যদি অ্যাড Skipp করে তার পরও আপনি টাকা পাবেন । click করলই টাকা।আর যত লিক্ন বানাবেন সাব গুলো বিভিন্ন ওয়েব সাইটে দিবেন। আমি প্রতিদিন আধঘন্টা কাজ করতাম বিভিন্ ওয়েব সাইটে লিক্ন দিতাম। প্রথম টাকার পরিমান কম মনে হতে পারে তবে আপনাদের dailyএকটা টারগেট থাকতে হবে যেমন সব লিক্ন মিলে আথবা যের কোন লিক্ন প্রতিদিন ১২০০ বার যেন ক্লিক পরে তাহলে ১ ডলার মোত পাবেন + রেফারেল। প্রথমে কস্ট মনে হলেও পরে সহজ হবে ২০ মিনিট কাজ করলে আনেক টাকা আয় করতে পারবেন।একটা সময় লিক্ন বেরে গেলে আরো টাকা আসবে। মনে রাখবেন লিক্ন কিন্তু অনেক দিন থাকে। তবে দেশি ভিত্তিক ভি উ তে টাকার পরিমান বারে যেমন আপনার লিক্ন যদি আমেরিকায় ১০০০ বার দেখা হয তবে আপনি ২-৪ ডলার পাবেন ।
রেজিস্টার করুন।
যেকোনো প্রয়জনেফেসবুকে আমি।।
এখন বলব কিভাবে টাকা হাতে পাবেন।
পে-পালের জন্য যখন টাকা একটু বেশী হবে তখন বাংলাদেশ থেকে পে-পাল বিডি থেকে টাকা তুলতে পারবেন।
Payoneer (মাষ্টার কাড) এর মাদ্ধমে আপনি টাকা তুলতে পারবেন।।
Payza জন্য যেমন আমি চেক পাইছি সেটা ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নিছি। আপনারা চেক,ক্রেডিট কার্ড অথবা ব্যাংকে পাঠাতে পারেন। 

বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর, ২০১৬

এবার দিনে ৫$-১৫$আয় করুন খুব সহজেই তাই দেরি কইরেন না।

আমরা অনেকেইAdstimer এ কাজ করেছি তো এর মতো নুতুন Ptc site। সাইটটির নাম Maxingclix.com

সাইটটিতে আপনারা $১.৫০ দিয়ে adpack কিনলে ২৪০০ BAP অার return হিসেবে পাবেন $২.৪০ অর্থ্যাৎ ১৬০% revenue….
আপনি যদি ৬টি adpack $৯ ডলার দিয়ে কিনেন তাহলে revenue হিসেবে পাবেন $১৪.৪। এভাবে adpack কিনলে আপনি $১৪.৪ অনায়াসে কিনতে পারবেন।
সাইটটি ১০ অক্টোবর LAUNCH করবে। সাইটটিতে Join করলে ১০০০BAP বোনাস পাবেন।
এই সাইটটিতে adstimer এর মতো গ্রুপ অনুযায়ী ইনকাম করতে হবে।
সবাই কি পরিমান বোনাস নিচ্ছে দেখুন তাই বন্ধ হওয়ার আগে নিয়ে নিন বোনাস পরে নাউ দিতে পারে।
BAP
Group 0 : 0-1500
Group 1 : 1500-10000
Group 2 : 10000-20000
Group 3 : 20000-30000
Group 4 : 30000-40000
আরো অনেক কেটাগরি আছে,,,
এভাবে গ্রুপ বাড়তে থাকবে ১২ পর্যন্ত।
সাইটটি ১০ অক্টোবর launch করেছে। তারা group earning list প্রকাশ করছে।

দেরি না করেএক্ষুনি রেজিস্টার করুন।

http://www.maxingclix.com/?ref=mintuahmed02

আর ১০০০ BAP ফ্রি সাথে পেইড আড ও ব্যানার আড নিয়ে নিন।
যেকোনো প্রয়জনে আমার সাথে ফেসবুকে।
আমি
https://facebook.com/mintuahmed.bd

সবাইকে ধন্যবাদ কষ্টকরে পড়ার জন্য।

২০১৬ সালের JSC &JDC রুটিন তাই তাড়াতাড়ি নিয়ে নিন,,

এবার JSC JDC রুটিন নিয়ে নিন,, ২০১৬ সালের ভাই বোনেরা,,

এবার আপনার জিপি সিমে নিয়ে নিন ৬জিবি ৩৪৯টাকায়

[হট পোষ্ট]এবার জিপি সিমে ৬জিবি ইন্টারনেট মাত্র ৩৪৯টাকায়
জিপি সিমের দারুন অফার
এবার ইন্টারনেট পাগলাদের জন্য দারুন খবর,,
এখন ৬GB ইন্টারনেট পাচ্ছেন মাত্র ৩৪৯ টাকায়!

স্কিনশট দেখুন,,

মেয়াদ ১৪ দিন।
জাস্ট ডায়াল করুন *5000*143#
আর যেকোনো প্রয়জনে আমার সাথে ফেসবুকে যোগাযোগ করুন,

http://m.facebook.com/mintuahmed.bd

বি:দ্র:-সব সিমে নাউ পেতে পারেন।তবুও ট্রে করুন ভাগ্যে থাকলে পাবেন।


এবার আপনার আইফোনের বেশ কিছু চরম ফিচার যা আপনার উপকারে আসবেই


আপনি যদি আইফোন ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে নিশ্চয়ই জানেন, এর মধ্যে অসংখ্য চমৎকার ফিচার রয়েছে।

আপনি হয়ত এখনও সবগুলো ব্যবহার করেননি, আবার সবগুলো ফিচারের সন্ধানও হয়ত পাননি।
এই পোস্টে আমি আপনাদের আইফোনের কিছু কম-পরিচিত ফিচার বলবো, যেগুলো আইফোন ব্যবহারকারীদের বেশ কাজে দেবে।

১. কাস্টম ভাইব্রেশন এই ফিচারটির মাধ্যমে আপনি আইফোনে পছন্দানুযায়ী ভাইব্রেশন এলার্ট তৈরি করে নিতে পারেন। এসব অ্যালার্ট পরবর্তিতে নোটিফিকেশন কিংবা যেকোনো কন্টাক্টের ইনকামিং ফোন কলের অ্যালার্ট হিসেবে সেট করা যাবে। কাস্টম ভাইব্রেশনের সুবিধা হচ্ছে, আপনি রিংটোন না শুনেও শুধুমাত্র ভাইব্রেশন অনুভব করেই বুঝতে পারবেন কোন নম্বর থেকে ফোন আসছে কিংবা কীসের নোটিফিকেশন এসেছে। কাস্টম ভাইব্রেশন তৈরি করতে আইফোনে নিম্নোক্ত অপশনগুলো ওপেন করুনঃ সেটিংস > সাউন্ডস > রিংটোন > ভাইব্রেশন > ক্রিয়েট নিউ ভাইব্রেশন এবার স্ক্রিনে টাচ করে করে ভাইব্রেশনের ধরণ রেকর্ড করুন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি পরপর দুইবার স্ক্রিন টাচ করলে ভাইব্রেশন অ্যালার্টেও পরপর দুইবার মোবাইল ভাইব্রেট করবে। এভাবে আপনার কাস্টম ভাইব্রেশনটি সেইভ করে নিন।
এরপর কোনো কন্টাক্টের জন্য কাস্টম ভাইব্রেশন সেট করতে চাইলে সেই কন্টাক্টটির এডিট অপশনে গিয়ে রিংটোনের জায়গায় কাস্টম ভাইব্রেশন সিলেক্ট করে দিন।


২.ডিফল্ট অ্যাপ হাইড করা অ্যাপল আপনার আইফোনে ৩০টির মত অ্যাপ ইনস্টল করে দেয় যা আপনি ডিলিট করতে পারবেন না। এগুলো আপনার স্ক্রিনের জায়গা দখল করে, যা হয়ত আপনি পছন্দ নাও করতে পারেন। আপনি চাইলে কিছু অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ হাইড করে রাখতে পারেন। এজন্য নিম্নোক্ত অপশন ওপেন করুনঃ সেটিংস > জেনারেল > রেস্ট্রিকশনস > এবানল রেস্ট্রিকশনস >
এ পর্যায়ে আপনার পাসকোড চাইবে। সেখানে পাসকোড দিন।
এরপর প্রি-ইনস্টলড অ্যাপ লিস্ট দেখাবে। অ্যাপের নামের ডানপাশে সবুজ চিহ্নিত বাটন প্রেস করে বাটনটি ‘অফ’ মুডে নিয়ে যান (অর্থাৎ আনচেক করুন)। এভাবে আপনার অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ হাইড করে রাখতে পারেন।

৩. কিবোর্ড শর্টকাট আইফোনে মেসেজ কিংবা অন্য কিছু লেখার সময় আপনি কিছু শর্টকোড ব্যবহার করে অল্প টাইপ করেই অনেক বেশি কিছু লিখে ফেলতে পারেন। যেমন, শর্টকাটে আপনি BD লিখলে স্ক্রিনে Bangladesh লেখা হয়ে যাবে। এজন্য আইফোনের টেক্সট রিপ্লেসমেন্ট ফিচারটি ব্যবহার করতে হবে।
প্রথমেই নিম্নোক্ত অপশন ওপেন করুনঃ
সেটিংস > জেনারেল > কিবোর্ড > টেক্সট রিপ্লেসমেন্ট এরপর স্ক্রিনের উপরের দিকে ডান কোণায় থাকা + চিহ্নে ক্লিক করুন। এরপর যে স্ক্রিন আসবে, সেখানে Phrase এর ঘরে বড় লেখাটি (উদাহরণস্বরূপঃ Bangladesh ) এবং Shortcut এর ঘরে শর্টকাট লেখাটুকু (উদাহরণস্বরূপঃ BD ) দিয়ে সেইভ করুন। পরবর্তীতে আপনি যখনই ঐ শর্টকাট টাইপ করবেন, তখন Phrase এর ঘরে দেয়া লেখাগুলো চলে আসবে।